Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাঃ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের সব ভোটারদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান করা এবং ভবিষ্যতে জাল ভোট প্রতিহত এবং সুন্দর নির্বাচন জাতীর কাছে উপহার দেওয়া মূল লক্ষ্য। বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১০ কোটি ৪১ লক্ষ ৩৮১ জন। তারমধ্যে ৯ কোটি ভোটারের স্মার্ট কার্ড দেওয়ার কার্যক্রম চলমান। এছাড়া ভবিষ্যতে সব নির্বাচন ইভিএমের মাধ্যমে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।

 

পঞ্চবার্ষিক কৌশলগত পরিকল্পনাঃ নির্বাচন কমিশনের প্রতি বিদ্যমান দৃঢ় আস্থা এবং কমিশনের বর্তমান স্বাধীনতাকে ভিত্তি করে এই অবস্থাকে আরও সুসংহতকরণঃ নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতার আইনগত, পদ্ধতিগত ও আচরণ সম্পর্কিত যেসব উপাদান রয়েছে সেগুলোকে সমুন্নত রাখা, শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের গুরুত্ব সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টি, নব-নিয়োগপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশনারবৃন্দের জন্য একটি সফল দায়িত্বভার হস্তান্তর পরিকল্পনা প্রণয়ন। একটি সঠিক ও নির্ভূল ভোটার তালিকা প্রণয়ন করতঃ ভোটার তালিকায় সকল যোগ্য ভোটারের নাম একবার অন্তর্ভূক্তি এবং যাহারা যোগ্য নয় তাদের নাম ভোটার তালিকা হতে কর্তন নিশ্চিতকরণ, প্রতিটি ভোটারের নিজস্ব তথ্য সহজেই যাচাইয়ের সুযোগসহ অব্যাহত ভোটার নিবন্ধনের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা প্রবর্তন, ভোটার তালিকার জন্য একটি কম্পিউটারাইজড প্রযুক্তিগত কাঠামো সংরক্ষণ, তথ্য ভান্ডারের নিরাপত্তা সুরক্ষিত রেখে তথ্যভান্ডারের ব্যবহার সম্পর্কিত ব্যবস্থাপনা, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল বিষয়ের এবং Smart জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরী ও বিতরণের প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন, ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম নিয়মিতভাবে পরিচালনা করা। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান, নির্বাচন প্রক্রিয়া এবং সমতার উন্নয়ন, নির্বাচন সংক্রান্ত কার্যপ্রণালী, চর্চা ও আইনগত উপাদানসমূহ বিবেচনা করে নির্বাচন পরবর্তী পর্যালোচনা, মূল্যায়ন ও মানদন্ড প্রণয়ন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা, নির্বাচন পরিচালনা সংক্রান্ত বিদ্যমান সকল কার্যপ্রণালি, নির্দেশিকা, নীতিমালা ও আদর্শ কার্য-সম্পাদন পদ্ধতিসমূহকে (Standard operating procedures) বিধিবদ্ধকরণ, নির্বাচন সংক্রান্ত সকল দায়িত্ব পালনের জন্য কমিশনের নিজস্ব সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ, সংলাপ ও আইন প্রয়োগ এই উভয় পন্থার সমন্বয়ে, রাজনৈতিক দলসমূহকে আইন ও প্রবিধানসমূহ পরিপালনে উৎসাহ প্রদান, সকল নির্বাচনে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে (EVM) ভোটগ্রহণে জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজকে সম্পৃক্ত।